সোমবার, ০১ ডিসেম্বর ২০২৫, ১৭ অগ্রহায়ণ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

ভারতে সাজাভোগ শেষে দেশে ফিরলেন এক নারী

  • যশোর প্রতিনিধি
  • প্রকাশের সময় : ০৯:২০:০৭ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ১৬ সেপ্টেম্বর ২০২৫
  • ৭৯ বার পড়া হয়েছে

ভারতে অবৈধভাবে বসবাসের দায়ে আটক হয়ে সাজাভোগ শেষে ট্রাভেল পারমিটের মাধ্যমে দেশে ফিরেছেন এক বাংলাদেশি নারী।

মঙ্গলবার (১৬ সেপ্টেম্বর বিকেলে সাড়ে তিনটায় বেনাপোল ইন্টিগ্রেটেড চেকপোস্ট (আইসিপি) দিয়ে ভারতীয় কর্তৃপক্ষ তাকে বাংলাদেশে প্রত্যাবর্তন করে।

ফেরত আসা নারীর নাম মোছাঃ রেশমা খাতুন (২৪)। তিনি নড়াইল জেলার কালিয়া থানার সেতল বাতে গ্রামের মোঃ মোস্তফা মোল্লার মেয়ে।

সূত্রে জানা যায়, ২০১৮ সালের ১৫ জানুয়ারি সাতক্ষীরার ভোমরা স্থলবন্দর হয়ে পাসপোর্টে ভারতে প্রবেশ করেন রেশমা। পরবর্তীতে পশ্চিমবঙ্গের বাইকেল্লায় গৃহকর্মীর কাজ করার সময় তার পাসপোর্ট হারিয়ে যায়। এঘটনায় ২০২৩ সালের ১৯ জুলাই ভারতীয় পুলিশ তাকে আটক করে এবং এক বছর ১১ মাস বাইকেল্লা কারাগারে সাজাভোগ করেন।

কারাভোগ শেষে পেট্রাপোল ইমিগ্রেশন পুলিশ ট্রাভেল পারমিটের মাধ্যমে তাকে বেনাপোল ইমিগ্রেশন পুলিশের কাছে হস্তান্তর করে। পরে আইনি প্রক্রিয়া শেষে তাকে বেনাপোল পোর্ট থানায় সোপর্দ করা হয়। থানার পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে, পরবর্তী আইনি কার্যক্রম শেষে রেশমা খাতুনকে বেসরকারি সংস্থা জাস্টিস অ্যান্ড কেয়ার-এর নিকট হস্তান্তর করা হবে।

ট্যাগ :
জনপ্রিয়

যশোরের শার্শায় খালেদা জিয়ার সুস্থতা ও রোগমুক্তি কামনায় দোয়া-মাহফিল

ভারতে সাজাভোগ শেষে দেশে ফিরলেন এক নারী

প্রকাশের সময় : ০৯:২০:০৭ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ১৬ সেপ্টেম্বর ২০২৫

ভারতে অবৈধভাবে বসবাসের দায়ে আটক হয়ে সাজাভোগ শেষে ট্রাভেল পারমিটের মাধ্যমে দেশে ফিরেছেন এক বাংলাদেশি নারী।

মঙ্গলবার (১৬ সেপ্টেম্বর বিকেলে সাড়ে তিনটায় বেনাপোল ইন্টিগ্রেটেড চেকপোস্ট (আইসিপি) দিয়ে ভারতীয় কর্তৃপক্ষ তাকে বাংলাদেশে প্রত্যাবর্তন করে।

ফেরত আসা নারীর নাম মোছাঃ রেশমা খাতুন (২৪)। তিনি নড়াইল জেলার কালিয়া থানার সেতল বাতে গ্রামের মোঃ মোস্তফা মোল্লার মেয়ে।

সূত্রে জানা যায়, ২০১৮ সালের ১৫ জানুয়ারি সাতক্ষীরার ভোমরা স্থলবন্দর হয়ে পাসপোর্টে ভারতে প্রবেশ করেন রেশমা। পরবর্তীতে পশ্চিমবঙ্গের বাইকেল্লায় গৃহকর্মীর কাজ করার সময় তার পাসপোর্ট হারিয়ে যায়। এঘটনায় ২০২৩ সালের ১৯ জুলাই ভারতীয় পুলিশ তাকে আটক করে এবং এক বছর ১১ মাস বাইকেল্লা কারাগারে সাজাভোগ করেন।

কারাভোগ শেষে পেট্রাপোল ইমিগ্রেশন পুলিশ ট্রাভেল পারমিটের মাধ্যমে তাকে বেনাপোল ইমিগ্রেশন পুলিশের কাছে হস্তান্তর করে। পরে আইনি প্রক্রিয়া শেষে তাকে বেনাপোল পোর্ট থানায় সোপর্দ করা হয়। থানার পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে, পরবর্তী আইনি কার্যক্রম শেষে রেশমা খাতুনকে বেসরকারি সংস্থা জাস্টিস অ্যান্ড কেয়ার-এর নিকট হস্তান্তর করা হবে।