
প্রতিনিধি, শার্শা
নিখোঁজের ৫ দিন পর সেপটিক ট্যাঙ্কের ভেতর থেকে পুলিশ জেসমিন আক্তার পিঙ্কি (১৮) নামে এক কলেজ শিক্ষার্থীর মরদেহ উদ্ধার করেছে। হত্যাকাণ্ডে জড়িত থাকার অভিযোগে আহসান কবির অঙ্কুর (২০) নামে তার এক সহপাঠীকে আটক করেছে র্যাব।
নিহত শিক্ষার্থী সাতক্ষীরা জেলার কলারোয়া উপজেলার কাউরিয়া কেরালকেতা গ্রামের জাকির হোসেনের মেয়ে। সে যশোর পলিটেকনিক ইনস্টিটিউটের চতুর্থ বর্ষের শিক্ষার্থী।
আজ শুক্রবার (১০ ফেব্রুয়ারি) দুপুর ৩ টার দিকে যশোরের শার্শা থানা পুলিশ নাভারণ বুরুজবাগান এলাকার একটি সেপটিক ট্যাঙ্কের ভেতর থেকে ওই শিক্ষার্থীর মরদেহটি উদ্ধার করে।
বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন যশোর র্যাপিড অ্যাকশন ব্যাটালিয়নের (র্যাব-৬ ) কোম্পানি লে. কমান্ডার এম নাজিউর রহমান।
নাভারণ সার্কেল সহকারী পুলিশ সুপার নিশাদ আল-নাহিয়ান বলেন, যশোর থেকে নিখোঁজ জেসমিন আক্তার পিঙ্কির মরদেহ নাভারন বুরুজবাগান এলাকায় তারই সহপাঠী আহসান কবির অঙ্কুরের বাসায় আছে এমন খবরে পুলিশ সেখানে অভিযান চালায়। বাড়ির সেপটিক ট্যাঙ্ক খুলে মরদেহ উদ্ধার করা হয়।
প্রাথমিকভাবে ধারণা করা যাচ্ছে প্রেমের সম্পর্কের জেরে তাকে ডেকে নিয়ে এসে ধর্ষণের পর হত্যা করে লাশ গুম করার জন্য সেপটিক ট্যাঙ্কে লুকিয়ে রাখা হয়।
যশোর র্যাপিড অ্যাকশন ব্যাটালিয়ন (র্যাব-৬) এর কোম্পানি কমান্ডার এম নাজিউর রহমান বলেন, হত্যা করে লাশ গুমের ঘটনায় আহসান কবির অঙ্কুরকে জিজ্ঞাসাবাদ চলছে। জিজ্ঞাসাবাদ শেষে বিস্তারিত জানানো হবে।
সাম্প্রতিক বাংলা-ডট
প্রতিনিধি, শার্শা 









