
জয়ের জন্য ২৪ বলে তখন চট্টগ্রামকে করতে হতো ৩৯ রান। উইকেটের একপাশে আফিফ হোসেন, অন্যপাশে দারউইশ রাসুলি। আল-আমিন হোসেনের করা ১৭তম ওভার তিনটি ছক্কা ও একটি চার হাঁকালেন রাসুলি। পরের ওভারে তাসকিন আহমেদও একই কায়দায় দুটি চার ও একটি ছক্কা মারলেন তিনি। ততক্ষণে ৮ উইকেটের জয় নিশ্চিত করে চট্টগ্রাম চ্যালেঞ্জার্স। ঝরো ব্যাটে ৩৩ বলে অর্ধশতক করেন তিনি।
চট্টগ্রামের সাগরিকায় আগে ব্যাটিং করে ৬ উইকেটে ১৫৮ রান তোলে ঢাকা ডমিনেটরস। রান তাড়ায় ১৪ বল বাকি থাকতেই জয় নিশ্চিত করে চট্টগ্রাম। ৫২ বলে ৬৯ রানের দুর্দান্ত ইনিংসে অপরাজিত ছিলেন ম্যাচ সেরা আফিফ।
১৫৯ রানের চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা করতে গিয়ে শুরুতে হোঁচট চট্টগ্রামের উদ্বোধনী জুটিতে। ইনিংসের দ্বিতীয় বলে তাসকিনের শিকার হন আল-আমিন। আরেক ওপেনার উসমান খানকে (২২) থিতু হতেই ফেরান আরাফাত সানি। এ দিন মিডল অর্ডার থেকে টপ অর্ডারে এসে ব্যাট করেছেন আফিফ। তিনে নেমে দলকে এগিয়ে নেন তিনি। সঙ্গ পেয়েছেন রাসুলির। দুজনের অবিচ্ছিন্ন ১০৩ রানের জুটিতে জয় নিশ্চিত করেন স্বাগতিকরা।
সাম্প্রতিক /বাংলা