সোমবার, ০১ ডিসেম্বর ২০২৫, ১৭ অগ্রহায়ণ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

বাংলাদেশকে গণতন্ত্র ও মানবাধিকার শেখানোর কিছু নেই: পররাষ্ট্রমন্ত্রী

  • নিজস্ব প্রতিবেদক
  • প্রকাশের সময় : ০৬:৩৮:৫৭ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ১৩ জানুয়ারী ২০২৩
  • ৬৯ বার পড়া হয়েছে

পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. এ কে আব্দুল মোমেন- ফাইল ছবি

গণতন্ত্র ও মানবাধিকারের বিষয়ে বাংলাদেশকে শেখানোর কিছু নেই বলে মন্তব্য করেছেন পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. এ কে আব্দুল মোমেন। তিনি বলেন, গণতন্ত্র ও মানবাধিকার আমাদের অন্তরে ও সর্বক্ষেত্রে রয়েছে।

শুক্রবার (১৩ জানুয়ারি) বাংলা একাডেমি মিলনায়তনে এক অনুষ্ঠান শেষে তিনি সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে এসব কথা বলেন।

ড. মোমেন বলেন, গণতন্ত্র ও জাস্টিসের জন্য কারও সুপারিশ করার দরকার নেই। তবে কেউ যদি কোনো পরামর্শ দেয়, সেটা আমরা শুনব। এরপর যাচাই-বাছাই করে দেখব, সেটা আমাদের দেশের জন্য মঙ্গলজনক কি না। যদি ভালো হয়, তবে গ্রহণ করব।

তিনি বলেন, বাংলাদেশের সঙ্গে যুক্তরাষ্ট্রের ভালো বন্ধুত্ব রয়েছে। দেশটির সহকারী পররাষ্ট্রমন্ত্রী ডোনাল্ড লু আমাদের এখানে আসছেন। তার সঙ্গে আমরা গণতন্ত্র ও মানবাধিকারের পাশাপাশি অন্যান্য ইস্যু নিয়ে আলোচনা করব। তারা যদি কোনো কনস্ট্রাকটিভ সাজেশন দেয়, আমরা সেটি গ্রহণ করব। আমরা একটা ব্যালেন্সড ফরেন পলিসিতে বিশ্বাস করি।

যুক্তরাষ্ট্রের নেতৃত্বাধীন ইন্দো-প্যাসিফিক জোটে যোগ দেওয়ার বিষয়ে পররাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, এই জোটে যোগ দিতে বাংলাদেশের খুব একটা আপত্তি নেই। আমরা বিষয়টি নিয়ে স্টাডি করছি। ইন্দো-প্যাসিফিক ইকোনমিক ফোরামে যোগদান করলে যদি আমাদের লাভ হয়, তাহলে আমরা যোগ দেব।

এর আগে, পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. এ কে আব্দুল মোমেন রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক আতফুল হাই শিবলী স্মারকগ্রন্থের মোড়ক উন্মোচন করেন।

ট্যাগ :
জনপ্রিয়

যশোরের শার্শায় খালেদা জিয়ার সুস্থতা ও রোগমুক্তি কামনায় দোয়া-মাহফিল

বাংলাদেশকে গণতন্ত্র ও মানবাধিকার শেখানোর কিছু নেই: পররাষ্ট্রমন্ত্রী

প্রকাশের সময় : ০৬:৩৮:৫৭ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ১৩ জানুয়ারী ২০২৩

গণতন্ত্র ও মানবাধিকারের বিষয়ে বাংলাদেশকে শেখানোর কিছু নেই বলে মন্তব্য করেছেন পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. এ কে আব্দুল মোমেন। তিনি বলেন, গণতন্ত্র ও মানবাধিকার আমাদের অন্তরে ও সর্বক্ষেত্রে রয়েছে।

শুক্রবার (১৩ জানুয়ারি) বাংলা একাডেমি মিলনায়তনে এক অনুষ্ঠান শেষে তিনি সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে এসব কথা বলেন।

ড. মোমেন বলেন, গণতন্ত্র ও জাস্টিসের জন্য কারও সুপারিশ করার দরকার নেই। তবে কেউ যদি কোনো পরামর্শ দেয়, সেটা আমরা শুনব। এরপর যাচাই-বাছাই করে দেখব, সেটা আমাদের দেশের জন্য মঙ্গলজনক কি না। যদি ভালো হয়, তবে গ্রহণ করব।

তিনি বলেন, বাংলাদেশের সঙ্গে যুক্তরাষ্ট্রের ভালো বন্ধুত্ব রয়েছে। দেশটির সহকারী পররাষ্ট্রমন্ত্রী ডোনাল্ড লু আমাদের এখানে আসছেন। তার সঙ্গে আমরা গণতন্ত্র ও মানবাধিকারের পাশাপাশি অন্যান্য ইস্যু নিয়ে আলোচনা করব। তারা যদি কোনো কনস্ট্রাকটিভ সাজেশন দেয়, আমরা সেটি গ্রহণ করব। আমরা একটা ব্যালেন্সড ফরেন পলিসিতে বিশ্বাস করি।

যুক্তরাষ্ট্রের নেতৃত্বাধীন ইন্দো-প্যাসিফিক জোটে যোগ দেওয়ার বিষয়ে পররাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, এই জোটে যোগ দিতে বাংলাদেশের খুব একটা আপত্তি নেই। আমরা বিষয়টি নিয়ে স্টাডি করছি। ইন্দো-প্যাসিফিক ইকোনমিক ফোরামে যোগদান করলে যদি আমাদের লাভ হয়, তাহলে আমরা যোগ দেব।

এর আগে, পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. এ কে আব্দুল মোমেন রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক আতফুল হাই শিবলী স্মারকগ্রন্থের মোড়ক উন্মোচন করেন।